ড্রোন প্রযুক্তি, সামরিক ড্রোন, শক্তিশালী ড্রোন, ইরান ড্রোন, যুক্তরাষ্ট্র ড্রোন, রাশিয়া ড্রোন, তু?

কালেমা লেখা কালো পতাকা নিয়ে মিছিল করছে কারা?

ইরানের চিরবৈরী দেশ ইসরাইলের সাংবাদিক সেথ জে ফ্রাৎসম্যান তার ‘ড্রোন ওয়ার্স’ বইয়ে বিষয়টি স্বীকার করেছেন। জেরুজালেমের আল কুদস ইউনিভার্সিটির সাবেক এই শিক্ষক ড্রোন শিল্পে ইরানের উন্নতি এবং এর বিভিন্ন পর্যায় নিয়ে অনেকটা খোলামেলা আলোচনা করেছেন। 

সামাজিক মাধ্যম এক্সে আরাকানসাসের সিনেটর টম কটন লিখেছেন, মি.

অনেকে বলেন ইরান যদি একবার কিছু একটা দেখার সুযোগ পায় এবং মনে করে তাদের জন্য এটা ভালো হতে পারে তাহলে সেটা তারা বানিয়ে ফেলতে পারে। “কয়েক বছর আগে আমেরিকার ড্রোন ভূপাতিত করার পর তারা ড্রোন বানাতে থাকে এবং এখন ক্ষেপণাস্ত্রের পাশাপাশি তাদের প্রতিরক্ষার গুরুত্বপূর্ণ অংশ ড্রোন,” বলছিলেন ঘোবাদি।

গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ, গোয়েন্দা নজরদারি, তথ্য সংগ্রহ ইত্যাদি কাজে ব্যবহার করা যাবে এই ড্রোন।

‘ব্যবসা গোটাচ্ছে দেড় শতাধিক কম্পানি’

নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও যেভাবে সামরিক শক্তি অর্জন করেছে ইরান

ইসলামি বিপ্লবের সাথে আয়াতোল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনির প্রত্যাবর্তন বা উত্থানেও সমস্যা ছিল না, সমস্যা বাঁধে কয়েক মাসের মাথায় যখন তার অনুগত একদল শিক্ষার্থী তেহরানে মার্কিন দূতাবাসের দখল নিয়ে ৫২ জন আমেরিকানকে জিম্মি check here করে। তাদের দাবি ছিল দেশান্তরী শাহকে বিচারের জন্য তেহরানে আনা। ৪৪৪ দিন স্থায়ী হওয়া এই সংকটের জেরে ইরানের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করে যুক্তরাষ্ট্র।

“যদিও এটা তাদের ভবিষ্যত হামলা বন্ধ করবে না।”

জর্ডানে হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্র ইরান সমর্থিত জঙ্গি গোষ্ঠী, দ্য ইসলামিক রেসিসট্যান্স ইন ইরাককে দায়ী করে এসেছে। এই গোষ্ঠীকে ইরান অস্ত্র, অর্থ ও প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে বলে মনে করা হয়। ইরান এই হামলার সাথে নিজেদের সম্পৃক্ততা অস্বীকার করেছে।

স্নায়ুবিক দিক থেকে মোর্স কোডে একটা অদ্ভূত বিষয় থাকে, যাকে তুলনা করা যায় “কান দিয়ে পড়ার” সাথে, আর কিছু পাঠানো ও গ্রহণ করা আসলে লিখিত বার্তার চেয়ে অনেকটা কথা বলার মতো কাজ করে।

ছবির ক্যাপশান, মোর্স কোড ও টেলিগ্রাফ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ছিল ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ

এমন অনেক কিছুর সমন্বয়ে নিষেধাজ্ঞার মধ্য দিয়েই মধ্যপ্রাচ্যের একটি বড় আঞ্চলিক শক্তি হিসেবে অবস্থান তৈরি করার চেষ্টা করে গেছে ইরান। গড়ে তুলেছে বিস্তৃত এক প্রক্সি নেটওয়ার্ক।

মধ্যপ্রাচ্যে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের সক্ষমতা ইরানের সবচেয়ে বেশি বলে উল্লেখ করে যুক্তরাষ্ট্র। বহু ধরনের মিসাইল বা ক্ষেপণাস্ত্রের বহর ছাড়াও অনেক ধরনের অস্ত্রসম্ভার রয়েছে ইরানের।

1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15

Comments on “ড্রোন প্রযুক্তি, সামরিক ড্রোন, শক্তিশালী ড্রোন, ইরান ড্রোন, যুক্তরাষ্ট্র ড্রোন, রাশিয়া ড্রোন, তু?”

Leave a Reply

Gravatar